ঢাকা ১১:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫, ২৬ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কবিতাঃ মেয়েদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি “

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:০২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫ ৬ বার পড়া হয়েছে

কবিতা রাইটার: নুসাইবা আক্তার তানহা

বর্তমান প্রেক্ষাপটে কিংবা আধুনিক এবং প্রাচীন যুগ যেটাই বলি, দৃষ্টিভঙ্গি এখনো সবার পরিবর্তন হয়নি। শহরে কিছুটা পরিবর্তন হলেও গ্রামে আগের মতই।মেয়ে হয়ে জন্ম হয়েছে, কোনোভাবে ক্লাসে পাস করে কিছুদিন পর বিয়ে, শেষ লেখাপড়া, এখন রান্না করতে হবে সংসার চালাতে হবে ব্যস। মনে হয় মেয়ে হলেই এই গন্ডির ভিতরে সীমাবদ্ধ,, তার শখ অথবা তার ইচ্ছা যেন সমাজের উচ্ছিষ্ট হিসেবে ফেলে দেয়া হয়। এটা গ্রামীণ সমাজের প্রচলিত এক ধারনা। তবে শিক্ষা অর্জন কি শুধুই চাকরির উদ্দেশ্য? না সমাজে চলতে গেলে অবশ্যই শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতে পারে,, প্রতিটি মেয়েদের ধ্যান ধারণা এক রকম হয় না। যার যার যোগ্যতা, প্রতিভা,শখ অনুযায়ী আলাদা হতে পারে চিন্তাচেতনার,, এজন্য সব এক পাল্লায় মাপা হলে হয়তো অনেকের মাঝে শুন্যতা থেকে যায় কিংবা তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়ে গেলে তখন একটা সময় নিস্তেজ হয়ে যায়।

 

আমার মতে প্রত্যেকটি মেয়েদের যথাসম্ভব তার শখের কিংবা প্রতিভার প্রায়োরিটি দেওয়া উচিত, তবে সেটা হালাল কাজের ক্ষেত্রে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

কবিতাঃ মেয়েদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গি “

আপডেট সময় : ১১:০২:৫৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩ অক্টোবর ২০২৫

কবিতা রাইটার: নুসাইবা আক্তার তানহা

বর্তমান প্রেক্ষাপটে কিংবা আধুনিক এবং প্রাচীন যুগ যেটাই বলি, দৃষ্টিভঙ্গি এখনো সবার পরিবর্তন হয়নি। শহরে কিছুটা পরিবর্তন হলেও গ্রামে আগের মতই।মেয়ে হয়ে জন্ম হয়েছে, কোনোভাবে ক্লাসে পাস করে কিছুদিন পর বিয়ে, শেষ লেখাপড়া, এখন রান্না করতে হবে সংসার চালাতে হবে ব্যস। মনে হয় মেয়ে হলেই এই গন্ডির ভিতরে সীমাবদ্ধ,, তার শখ অথবা তার ইচ্ছা যেন সমাজের উচ্ছিষ্ট হিসেবে ফেলে দেয়া হয়। এটা গ্রামীণ সমাজের প্রচলিত এক ধারনা। তবে শিক্ষা অর্জন কি শুধুই চাকরির উদ্দেশ্য? না সমাজে চলতে গেলে অবশ্যই শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করতে পারে,, প্রতিটি মেয়েদের ধ্যান ধারণা এক রকম হয় না। যার যার যোগ্যতা, প্রতিভা,শখ অনুযায়ী আলাদা হতে পারে চিন্তাচেতনার,, এজন্য সব এক পাল্লায় মাপা হলে হয়তো অনেকের মাঝে শুন্যতা থেকে যায় কিংবা তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হয়ে গেলে তখন একটা সময় নিস্তেজ হয়ে যায়।

 

আমার মতে প্রত্যেকটি মেয়েদের যথাসম্ভব তার শখের কিংবা প্রতিভার প্রায়োরিটি দেওয়া উচিত, তবে সেটা হালাল কাজের ক্ষেত্রে।